মহেশপুরে বাড়ছে পাবদা মাছের চাষ
মাত্র ২জন শুরু করেছিলেন পাবদা মাছের চাষ। সেটা সেই ২০১৬সালের কথা। চার বছরে এখন পাবদা মাছ চাষির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩০জনে।খরচ কম এবং লাভ বেশি হওয়ায় অনেকেই এখন ঝুঁকছেন পাবদা চাষে। গত মৌসুমে ১৫০মেট্রিকটন পাবদা উৎপাদিত হয়েছে। সামনের মৌসুমে এই সংখ্যা আরও ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশা করছে মৎস বিভাগ।
পাবদা চাষিরা জানান, মাছের পোনা সংগ্রহ করা হয় ময়মনসিংহের বিভিন্ন সরকারি হ্যাচারি থেকে। এরপর সেগুলো পুকুরে দানাদার ও মিশ্র খাইয়ে বড় করা হয়। দেড় লাখ টাকা খরচ করে ৩লাখ টাকা আয় করা যায় এক বিঘা পুকুরে মাছ চাষ করে। এই মাছ সাধারণত পুকুর পাড় থেকেই ৩৩০টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়ে যায়। পানির পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য পাবদা মাছের সাথে অন্য জাতের মাছও চাষ করেন চাষিরা।
খামারীরা জানান, খরচ কম এবং লাভের পরিমাণ বেশি থাকায় বর্তমানে অনেকেই ঝুঁকছেন পাবাদ মাছ চাষে। তাছাড়া এই মাছ বিক্রিতেও নেই কোনো ঝামেলা। পুকুর থেকেই বেশির ভাগ মাছ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন আড়ৎদাররা। এছাড়াও খামারিরা জানান, মৎস্য বিভাগ তাদেরকে নিয়মিত বিভিন্নভাবে ট্রেনিং দিচ্ছে এবং যে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তারা পুকুরের পানি পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
পাবদা চাষিরা জানান, মাছের পোনা সংগ্রহ করা হয় ময়মনসিংহের বিভিন্ন সরকারি হ্যাচারি থেকে। এরপর সেগুলো পুকুরে দানাদার ও মিশ্র খাইয়ে বড় করা হয়। দেড় লাখ টাকা খরচ করে ৩লাখ টাকা আয় করা যায় এক বিঘা পুকুরে মাছ চাষ করে। এই মাছ সাধারণত পুকুর পাড় থেকেই ৩৩০টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়ে যায়। পানির পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য পাবদা মাছের সাথে অন্য জাতের মাছও চাষ করেন চাষিরা।
খামারীরা জানান, খরচ কম এবং লাভের পরিমাণ বেশি থাকায় বর্তমানে অনেকেই ঝুঁকছেন পাবাদ মাছ চাষে। তাছাড়া এই মাছ বিক্রিতেও নেই কোনো ঝামেলা। পুকুর থেকেই বেশির ভাগ মাছ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন আড়ৎদাররা। এছাড়াও খামারিরা জানান, মৎস্য বিভাগ তাদেরকে নিয়মিত বিভিন্নভাবে ট্রেনিং দিচ্ছে এবং যে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তারা পুকুরের পানি পরীক্ষাসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
কোন মন্তব্য নেই