করোনা জয় বিশ্বের সবচেয়ে মোটা ব্যক্তির
নানা রকম শারীরিক সমস্যা থাকা স্বত্তেও প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস কাবু করতে পারেনি তাকে। তিনি হলেন বিশ্বের সবচেয়ে স্থুলকায় ব্যক্তি হিসেবে বিশ্ব রেকর্ডে ঠাঁই পাওয়া মেক্সিকোর নাগরিক জুয়ান পেদ্রো ফ্রাঙ্কো। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং পাকস্থলির সমস্যা নিয়ে তিনি করোনাভাইরাসকে হারিয়েছেন।
২০১৭ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বিশ্বের সবচেয়ে স্থুলকায় ব্যক্তি হিসেবে ঠাঁই পেয়েছিলেন ৫৯৫ কেজি ওজনের বিশালদেহী পেদ্রো। তার এই ওজন একটি পুরুষ পোলার ভাল্লুকের চেয়েও বেশি; গিনেস কর্তৃপক্ষ তাকে সেই সময় বিশ্বের সবচেয়ে মোটা ব্যক্তির খেতাব দিতে বাধ্য হয়।
৩৬ বছর বয়সী পেদ্রোর বর্তমান ওজন ২০৮ কেজি। কিন্তু তার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, পাকস্থলি এবং ফুসফুসের সমস্যায় ভুগছেন তিনি। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জয়ী হয়েছেন তিনি।
করোনা জয়ের ব্যাপারে উত্তর মেক্সিকোর আগুয়াসকালিয়েনতেস শহরের বাসিন্দা ফ্রাঙ্কো পেদ্রো ফরাসী বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেন, এটি অত্যন্ত আগ্রাসী একটি রোগ। আমার মাথা ব্যথা, শরীর চুলকানো, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা এবং জ্বর ছিল। আমি এই রোগে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ছিলাম।
বিশ্বে করোনাভাইরাস মহামারিতে চতুর্থ সর্বোচ্চ প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে মেক্সিকোতে। দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনায় ৭৪ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন। মৃতদের এক চতুর্থাংশই ছিলেন স্থুল। শিশু এবং বয়স্কদের স্থুলতার হারে বিশ্বে সবার শীর্ষে রয়েছে দেশটি।
করোনায় মৃতদের অনেকেই উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং স্থুলতার মতো রোগে আক্রান্ত ছিলেন। যাদের খাদ্যাভ্যাস এবং শরীর চর্চার ব্যাপারে তেমন সতর্কতা ছিল না।
পেদ্রোর চিকিৎসক জোসে অ্যান্টনিও কাসটানেদা বলেন, যেসব রোগীর ডায়াবেটিক, উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা করোনাভাইরাসের উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন। এই ভাইরাস থেকে তাদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।
তবে হাসপাতালের বিছানা থেকে করোনায় আক্রান্ত পেদ্রোর ফিরে আসার ঘটনাকে ব্যতিক্রমী বলে মন্তব্য করেছেন চিকিৎসক অ্যান্টনিও।
করোনাভাইরাস মহামারিতে ৬৬ বছর বয়সী মাকে হারিয়েছেন পেদ্রো।
সূত্র: এএফপি।
২০১৭ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বিশ্বের সবচেয়ে স্থুলকায় ব্যক্তি হিসেবে ঠাঁই পেয়েছিলেন ৫৯৫ কেজি ওজনের বিশালদেহী পেদ্রো। তার এই ওজন একটি পুরুষ পোলার ভাল্লুকের চেয়েও বেশি; গিনেস কর্তৃপক্ষ তাকে সেই সময় বিশ্বের সবচেয়ে মোটা ব্যক্তির খেতাব দিতে বাধ্য হয়।
৩৬ বছর বয়সী পেদ্রোর বর্তমান ওজন ২০৮ কেজি। কিন্তু তার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, পাকস্থলি এবং ফুসফুসের সমস্যায় ভুগছেন তিনি। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জয়ী হয়েছেন তিনি।
করোনা জয়ের ব্যাপারে উত্তর মেক্সিকোর আগুয়াসকালিয়েনতেস শহরের বাসিন্দা ফ্রাঙ্কো পেদ্রো ফরাসী বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেন, এটি অত্যন্ত আগ্রাসী একটি রোগ। আমার মাথা ব্যথা, শরীর চুলকানো, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা এবং জ্বর ছিল। আমি এই রোগে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ছিলাম।
বিশ্বে করোনাভাইরাস মহামারিতে চতুর্থ সর্বোচ্চ প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে মেক্সিকোতে। দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনায় ৭৪ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন। মৃতদের এক চতুর্থাংশই ছিলেন স্থুল। শিশু এবং বয়স্কদের স্থুলতার হারে বিশ্বে সবার শীর্ষে রয়েছে দেশটি।
করোনায় মৃতদের অনেকেই উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং স্থুলতার মতো রোগে আক্রান্ত ছিলেন। যাদের খাদ্যাভ্যাস এবং শরীর চর্চার ব্যাপারে তেমন সতর্কতা ছিল না।
পেদ্রোর চিকিৎসক জোসে অ্যান্টনিও কাসটানেদা বলেন, যেসব রোগীর ডায়াবেটিক, উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা করোনাভাইরাসের উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন। এই ভাইরাস থেকে তাদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।
তবে হাসপাতালের বিছানা থেকে করোনায় আক্রান্ত পেদ্রোর ফিরে আসার ঘটনাকে ব্যতিক্রমী বলে মন্তব্য করেছেন চিকিৎসক অ্যান্টনিও।
করোনাভাইরাস মহামারিতে ৬৬ বছর বয়সী মাকে হারিয়েছেন পেদ্রো।
সূত্র: এএফপি।
কোন মন্তব্য নেই